পাহাড়ে শান্তি অর্জনের ২৩ বছর - শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী
ঐতিহাসিক শান্তি চুক্তির জন্য জননেত্রী শেখ হাসিনা আন্তর্জাতিক ভাবে সম্মানিত হন।
১৯৯৬ সালে, বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা দীর্ঘ একুশ বছর পরে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে সরকার গঠন করেই, পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি প্রতিষ্ঠার দায়িত্ব দেন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দকে। নেত্রীর ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় এবং দিকনির্দেশনায় সর্বজনাব আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ,আতাউর রহমান খান কায়সার, ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীর একটি শক্তিশালী দল দীর্ঘ আলোচনার পরে,জনসংহতি সমিতির সাথে এই ঐতিহাসিক শান্তি চুক্তি করে, যা দীর্ঘদিনের রক্তক্ষয়ী এবং ভ্রাতৃঘাতী এই সংঘাতের অবসান ঘটান।
এই শান্তি চুক্তির জন্য জননেত্রী শেখ হাসিনা আন্তর্জাতিক ভাবে এখনো সম্মানিত হন। বাংলাদেশ কে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিতে এই সমস্যা নিরসন করে আভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করার কোনো বিকল্প ছিলো না। এই এক চুক্তিই আন্তর্জাতিক মহলে বাংলাদেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও স্থিতিশীলতার বিষয়ে বিনিয়োগকারীদের আস্থা বহুগুন বৃদ্ধি করে দেয়।
মাননীয় উপমন্ত্রী-শিক্ষামন্ত্রণালয় বাংলাদেশ সরকার।





কোন মন্তব্য নেই
please do not enter any spam link in the comment box.