Header Ads



বঙ্গবন্ধুর কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ৪০ দফা উন্নয়ন দাবী পেশ করেছিলেন-মহিউদ্দিন চৌধুরী

 

বঙ্গবন্ধুর কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ৪০ দফা উন্নয়ন দাবী পেশ করেছিলেন-মহিউদ্দিন চৌধুরী

বঙ্গবন্ধুর একনিষ্ঠ কর্মী এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী শুধুই দলীয় সাংগঠনিক রাজনীতিতে ক্ষান্ত ছিলেন না। বঙ্গবন্ধুর সংস্পর্শে এসে সাধারণ মানুষের উন্নয়নের রাজনৈতিক দর্শন তিনি ধারণ করেছিলেন।

 

বৃহত্তর চট্টগ্রাম, কক্সবাজার উপকূলের সাধারণ মানুষের জীবনমান উন্নয়ন করতে চট্টলবীর এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী ২০০৫ সালে মেয়র নির্বাচনে সেই সময়ের বিরোধী দলীয় নেতা,বঙ্গবন্ধুর কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ৪০ দফা উন্নয়ন দাবী পেশ করেছিলেন। বঙ্গবন্ধুর প্রিয় কন্যা সেই দাবী গুলো নিয়ে তৎকালীন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা আবুল মাল আবদুল মুহিতকে বলেছিলেন দেখতে,সেগুলোর বাস্তবায়ন সরকার করতে পারে কিনা এবং এতে আর্থ সামাজিক উন্নয়নের উপরে কি প্রভাব পড়বে৷

 

 মুহিত সাহেবও ছিলেন ভিশনারি। প্রিয় নেত্রীকে বলেছিলেন এর প্রতিটি পরিকল্পনাই বাস্তবায়ন যোগ্য। প্রিয় নেত্রী এই দাবীগুলো নিয়ে লালদিঘীর ময়দানে ঘোষণাও দিয়েছিলেন এই সকল দাবীর মধ্যে বাস্তবায়ন যোগ্য প্রতিটি দাবী তিনি বাস্তবায়ন করবেন তিনি সরকারে গঠন করলে।

 

কুতুবদিয়া মহেশখালিতে গভীর সমুদ্র বন্দর প্রতিষ্ঠা থেকে, কর্ণফুলীর নিচে টানেল (১নং দাবী), চট্টগ্রামে বহদ্দারহাট থেকে ইপিজেড ফ্লাইওভার, রিংরোড, ক্যাপিটাল ড্রেজিং, আনোয়ারা, সন্দীপ, বাশখালিতে স্থায়ী বেড়িবাঁধ, জেনারেল হাসপাতাল ২৫০ বেড করা থেকে, চট্টগ্রাম বন্দরের সম্প্রসারন, সহ, অনেক দাবি বৃহত্তর চট্টগ্রামের স্বার্থে এই চল্লিশ দফায় করা হয়।

 

বঙ্গবন্ধুর কন্যার ওয়াদা বলে কথা,সেই চল্লিশ দফার প্রায় প্রতিটি প্রকল্প ফিজিবিলিটি স্টাডি করে, দেখে, প্রত্যেক বাস্তবায়ন যোগ্য প্রকল্প তিনি সম্পন্ন করেছেন! এটিই শেখ হাসিনার রাজনীতি! দূরদৃষ্টি সম্পন্ন একজন রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে তিনি জানতেন মহিউদ্দিন চৌধুরীর কথা সাধারণ মানুষের প্রানের কথা এবং এই উপকূলের উন্নয়ন দাবীগুলোতে, শুধুই এই অঞ্চলের নয়, সমগ্র বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়ন আরো দ্রুত হবে।

 

বঙ্গবন্ধুর একনিষ্ঠ কর্মী এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী শুধুই দলীয় সাংগঠনিক রাজনীতিতে ক্ষান্ত ছিলেন না। বঙ্গবন্ধুর সংস্পর্শে এসে সাধারণ মানুষের উন্নয়নের রাজনৈতিক দর্শন তিনি ধারণ করেছিলেন। তিনি বৃহত্তর চট্টগ্রামের মানুষের জন্যে প্রকল্প দাবী গুলো এই অঞ্চলের শিক্ষাবিদ, পরিকল্পনাবিদ, উন্নয়ন কর্মী সবাইকে সাথে নিয়ে, পরামর্শ করে, এই বৃহত্তর চট্টগ্রামের সাধারণ মানুষের পক্ষ থেকে কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে দাবী হিসেবে নয় শুধু, এর জন্যে দীর্ঘদিন আন্দোলন সংগ্রামও করেন। মেয়র হিসেবে সবসময় আনুষ্ঠানিক প্রকল্প প্রস্তাব নিয়মিত পাঠিয়েছেন যার বাস্তবায়ন একমাত্র জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকারই করেছে।

 

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, বঙ্গবন্ধুর কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ, সেই ঐতিহাসিক চল্লিশ দফার ১৬ নং দফার একটি অংশ, চট্টগ্রামে মূল শহরের ১৬ কিলোমিটার ফ্লাইওভার, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় "মেয়র মহিউদ্দিন ফ্লাইওভার" হিসেবে নামকরনের সিদ্ধান্ত হয়েছে৷

চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান, বঙ্গবন্ধুর সহকর্মী জানে আলম দোভাষের সন্তান, জহিরুল আলম দোভাষ সিডিএর সভায় সেই প্রস্তাব পাশ করেছেন।

গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রনালয়ের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী শরিফ আহমেদ, পূর্ত সচিব কাজি ওয়াছিউদ্দিন এবং গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী কমিটির সভাপতি সাবেক সফল মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এমপি কেও এর জন্যে বিশেষভাবে ধন্যবাদ।

মাননীয় শিক্ষা উপমন্ত্রী চট্টলরত্ন ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল(এম,পি)

কোন মন্তব্য নেই

please do not enter any spam link in the comment box.

merrymoonmary থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.